বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ডেস্ক : গত বছর মধ্যপ্রাচ্যে বিজ্ঞান ভিত্তিক উৎপাদনের দিক থেকে ইরানের প্রথম হওয়ার খবর দিয়ে স্কিম্যাগো ইনস্টিটিউশন বলছে এসময়ে দেশটি ৬০ হাজার ২৬৮টি প্রামান্য দলিল, ৫৪ হাজার ৯১৫টি উল্লেখযোগ্য ডকুমেন্ট ও ৪২ হাজার ৬৩৬টি আন্তর্জাতিক প্রবন্ধ উপস্থাপন করেছে। এধরনের র্যাংকিং করার ক্ষেত্রে বিশে^র প্রতিষ্ঠিত বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে বিজ্ঞান চর্চা ও উৎপাদনের বিষয়টি বিবেচনা করা হয়ে থাকে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে ইরান এক্ষেত্রে তুরস্ক, সৌদি আরব, ইসরায়েল, মিসর, ইরাক, সংযুক্ত আরব আমিরাত ও জর্দানের চেয়ে এগিয়ে আছে।
গত কয়েক বছরে বিজ্ঞান চর্চা ও প্রযুক্তি বিষয়ক উৎপাদনে ইরান যথেষ্ট উন্নতি করেছে। গত মাসে ইরানের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক মন্ত্রী সরেনা সাত্তারি জানান তার দেশ এক্ষেত্রে অনেক দূর এগিয়ে গেছে। তিনি বলেন, সম্ভবত ইরান তেল ও গ্যাস সম্পদের জন্যে বেশি পরিচিত হলেও সাম্প্রতিক সময় অন্তত তিন ধরনের জরুরি বৈজ্ঞানিক চর্চার আবহ সৃষ্টি হয়েছে।
এগুলো হচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে গবেষণা, জ্ঞান নির্ভর কোম্পানি স্থাপন এবং এধরনের কোম্পানির মান উন্নয়ন। এর ফলে ইরানের এধরনের বৈজ্ঞানিক অগ্রযাত্রা বিশ্বের দেশটিকে ১৫তম স্থানে আসীন করেছে। একই সঙ্গে উদ্ভাবনী এসব কাজ আর্থসামাজিকভাবে উন্নয়নে বিশেষ গুরুত্ব রাখছে। ইরানের এমন কোম্পানির সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৪ হাজার এবং এসব কোম্পানি বিভিন্ন ধরনের শিল্পে গুণগত বৈজ্ঞানিক সেবা ও উৎপাদন বৃদ্ধিতে বিবিধ ভূমিকা রাখছে।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।