চার বছর আগে ভালোবেসে রূপাকে (ছদ্ম নাম) বিয়ে করে ঘর সংসার করছেন বাদল মিয়া। তাদের ঘরে জন্ম নিয়েছে একটি ছেলে সন্তানও। কিন্তু বিয়ের সময় রূপা ছিলেন চৌদ্দ বছরের কিশোরী। সেসময় তার মা বাদলের নামে অপহরণ মামলা দায়ের করেন।
দুই বছর আগে সেই মামলায় ১৪ বছরের কারাদণ্ড হয় বাদলের। গার্মেন্টেসে চাকরি করার সুবাধে স্ত্রী সন্তান নিয়ে বাদল সাভারের আশুলিয়ায় থাকতেন। কিন্তু গ্রামের বাড়ি মানিকগঞ্জের দৌলতপুর উপজেলার উয়াইল বেড়াতে এসেই পুলিশের হাতে গ্রেফতার হলেন সাজাপ্রাপ্ত আসামি বাদল।
এ প্রসঙ্গে দৌলতপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সুনীল কর্মকার জানান, ২০১৬ সালে যশোরের নারী ও শিশু দমন টাইব্যুানালে বাদলের বিরুদ্ধে একটি মামলা হয়। ২০১৭ সালে আদালত তাকে ১৪ বছরের কারাদণ্ড দেন। থানায় তার নামে গ্রেফতারি পরোয়ানা আসে।
শনিবার মধ্যরাতে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে গ্রামের বাড়ি থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়। এসময় বাড়িতে তার স্ত্রী সন্তানকেও দেখা গেছে। রোববার দুপুরে বাদলকে আদালতে পাঠানো হয়।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।