জুমবাংলা ডেস্ক: বরগুনায় নি’হত রিফাত শরীফ এবং নয়ন ব’ন্ড দুজন খুব কাছের বন্ধু ছিলেন। তারা একই গ্রুপ ‘০০৭ ব’ন্ড’-এর সদস্য ছিলো।
তাদের দুজনের প্রথম ঝামেলা শুরু হয় ‘০০৭ ব’ন্ড’ গ্রুপের প্রধান থাকবে কে তা নিয়ে। এরপর ওই গ্রুপে নয়নের সদস্য বেশি হওয়ায় রিফাত নয়নের সঙ্গে বন্ধুত্ব ছিন্ন করে নতুন এক বাহিনীতে যোগ দেয়।
পরে রিফাত আরেকটি ছিনতাই গ্রুপ তৈরি করে। যেটার নিয়ন্ত্রণ করতেন রিফাত। আর এ নিয়ে দুজনের মধ্যে প্রায়ই ঝামেলার সৃষ্টি হয়ে মা’রামা’রি পর্যন্ত যেতো।
রিফাত হ’ত্যা মা’মলার বাদী ও তার বাবা দুলাল শরীফ বলেন, আমা’র ছেলে রিফাত মা’রা যাওয়ার পর শুনেছি নয়ন আর রিফাতের মধ্যে দ্বন্দ্ব ছিলো। এর আগে, কখনো বুঝিনি ওরা দুজন দুজনার শ’ত্রু। তাছাড়া তারা একসময় ভালো বন্ধু ছিল।
বরগুনা পুলিশ সুপার (এসপি) মো. মারুফ হোসেন বলেন, রিফাত হ’ত্যাকা’ণ্ডে অভিযুক্ত কয়েকজনের বিরুদ্ধে মা’দক সংশ্লিষ্টতার অ’ভিযোগ থাকলেও পুলিশের তদন্তে এ হ’ত্যাকা’ণ্ডের সঙ্গে মা’দকের কোনো সম্পৃক্ততা পাওয়া যায়নি।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।