জুমবাংলা ডেস্ক : জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলায় ৭ বছরের কারাদণ্ডাদেশ পাওয়া বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার জামিন আবেদন তিন যুক্তিতে সরাসরি খারিজ (সামারিলি রিজেক্ট) করে দিয়েছেন হাইকোর্ট।
সেই যুক্তিগুলো হলো-
১. এ মামলায় অ’পরাধের ধরন (রাষ্ট্রীয় সর্বোচ্চ পদে থেকে ক্ষমতার অপব্যবহার করা)
২. আইনের যে ধারায় খালেদা জিয়াকে সাজা দেয়া হয়েছে তা ছিল ‘সর্বোচ্চ সাজা’ এবং
৩. চ্যারিটেবল মামলার আপিল শুনানির যাবতীয় নথি ইতোমধ্যে হাইকোর্টে চলে আসায় তা (আপিলের) শুনানির জন্য প্রস্তুত, তাই এ মুহূর্তে জামিন দরকার নেই।
এদিকে খালেদা জিয়ার আবেদন খারিজের আদেশে আজ ৩১ জুলাই বুধবার হাইকোর্টের বিচারপতি ওবায়দুল হাসান ও বিচারপতি এস এম কুদ্দুস জামানের সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ এসব যুক্তি দিয়ে জামিন খারিজ করে আদেশ দেন।
এ সময় আদালতে আজ খালেদা জিয়ার পক্ষে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী অ্যাডভোকেট খন্দকার মাহবুব হোসেন, জয়নুল আবেদীন ও মাহবুব উদ্দিন খোকন। সহযোগিতায় ছিলেন ব্যারিস্টার কায়সার কামাল, আমিনুল ইসলাম, রাগিব রউফ চৌধুরী, মির্জা আল মাহমুদ, আখতারুজ্জামান, আনিছুর রহমান খান, সগীর হোসেন লিয়ন, এ কে এম এহসানুর রহমান, নওশাদ জমির, মীর হেলাল, ফাইয়াজ জিবরান, আতিকুর রহমান। রাষ্ট্রপক্ষে শুনানিতে ছিলেন অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম ও অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল মো. মোমতাজ উদ্দিন ফকির। দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) পক্ষে ছিলেন খুরশীদ আলম খান।
আজ আদালতে উপস্থিত ছিলেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার জমিরউদ্দিন সরকার, যুগ্ম মহাসচিব ও ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সভাপতি হাবিব-উন-নবী খান সোহেল ও খায়রুল কবির খোকন প্রমুখ।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।